শীর্ষ স্থানে চুয়েট স্কুল এন্ড কলেজ পাশের হার ৯৯.০১% রাউজানে পাসের হার ৬৭.৫৪ ভাগ

CUET 1

নিউজটি অন্যদের সাথে শেয়ার করুনঃ

print news

এম কামাল উদ্দিন: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর রাউজানের ১৪টি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফলাফল হাতে পেয়ে বাঁধভাঙা উচ্ছুাসে দেখা গিয়েছে তাদের চোখেমুখে। তবে রাউজানের ১৪টি কলেজের মধ্যেই একটা কলেজও শতভাগ পাস দেখাতে পারেনি। এই প্রতিষ্ঠান গুলো থেকে প্রায় ২৮০০ জন শিক্ষার্থী এবারের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ১৭৯৮ জন শিক্ষার্থী। আর ফেল করেছে ১ হাজার দুইজন। রাউজানে পাসের হার ৬৭ দশমিক ৫৪ ভাগ।  বরাবরের মতোই এবারও এইচএসসি পরীক্ষার পাসের হার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে রাউজানের চুয়েট স্কুল এন্ড কলেজ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ২০২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২০০ জন আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬১ জন। তাদের পাসের হার শতকরা ৯৯ দশমিক ০১ ভাগ। রাউজানের বাকি কলেজ থেকে এই কলেজ এগিয়ে। এছাড়া কদলপুর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৪৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৪৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। পাসের হার ৯৩ দশমিক ৪৮ ভাগ। আশালতা কলেজ থেকে ৩৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২৯ জন। পাসের হার ৮৫ দশমিক ২৯ ভাগ। হযরত ইয়াসিন শাহ পাবলিক কলেজ থেকে ৭৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৫৮ জন। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। তাদের পাসের হার ৭৩ দশমিক ৪২ ভাগ। গহিরা কলেজ থেকে ১৭৬ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১২০ জন। পাসের হার শতকরা ৬৮ দশমিক ১৮ ভাগ। রাউজান সরকারি কলেজ থেকে প্রায় ৮২১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫২৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন। তাদের পাসের হার শতকরা ৬৩ দশমিক ৮২ ভাগ।ইমাম গাজ্জালী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ৩২৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১৯৬ জন। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। এই প্রতিষ্ঠানের পাসের হার ৫৯ দশমিক ৫৭ ভাগ। হাজী বাদশা মাবেয়া কলেজ থেকে ৬৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৯ জন। তাদের পাসের হার ৫৮ দশমিক ২১ ভাগ। কুন্দেশ্বরী গার্লস কলেজ থেকে ৮৭ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৫০ জন। তাদের পাসের হার ৫৭ দশমিক ৪৭ ভাগ। নোয়াপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ৮১৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৪৬৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন। তাদের পাসের হার ৫৭ দশমিক। অগ্রসর গার্লস কলেজ থেকে ৭৬ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৪৩ জন। পাসের হার ৫৬ দশমিক ৫৮ ভাগ। দেওয়ানপুর এস.কে. সেন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৪৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। তাদের পাসের হার ৫৩ দশমিক ৪৯ ভাগ। মোহাম্মদপুর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৫ জন। তাদের পাসের হার ৫০ দশমিক। আর বিনাজুরী নবীন স্কুল অ্যান্ড কলেজ হতে ১৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে মাত্র ৩ জন। তাদের পাসের হার শতকরা ২০ দশমিক।

নিউজটি অন্যদের সাথে শেয়ার করুনঃ