নিজস্ব প্রতিবেদক, রাউজান : গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ রাউজানের পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের ছমদ আলী সিকদার পাড়া ইউনিট শাখার ব্যবস্থাপনায় ও প্রবাসী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন ও এলাকাবাসীর সার্বিক সহযোগিতায় পবিত্র জশনে জুলুছে ঈদ–এ মিলাদুন্নবী (সাঃ) উদযাপন উপলক্ষে এক আজিমুশশান মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০ সেপ্টেম্বর ছমদ আলী সিকদারপাড়া জামে মসজিদ মাঠে গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ ছমদ আলী সিকদার পাড়া ইউনিট শাখার সভাপতি মুহাম্মদ সভাপতি মুহাম্মদ মহিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক ছিলেন ঢাকা কাদেরিয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসা উপাধ্যক্ষ হযরাতুলহাজ্ব আল্লামা মুফতি আবুল কাসেম ফজলুল হক আলকাদেরী। সংগঠনের দাওয়াতে খায়ের সম্পাদক শায়ের মাওলানা জামশেদ কাদেরীর সঞ্চালনায় বিশেষ আলোচক ছিলেন রাবেতায়ে উলামায়ে আহলে সুন্নত বাংলাদেশের মহাসচিব হযরাতুলহাজ্ব আল্লামা মুফতি ইকবাল হোসাইন আলকাদেরী, চান্দগাও নজিরিয়া নঈমিয়া মাহমুদিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আরবী প্রভাষক হযরাতুলহাজ্ব আল্লামা সৈয়দ নুর মোহাম্মদ আলকাদেরী, ছমদ আলী সিকদার পাড়া জামে মসজিদের খতিব হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক আলকাদেরী। উদ্বোধক ছিলেন গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ ইউ এ ই কেন্দ্রীয় শাখার উপদেষ্টা মুহাম্মদ জানে আলম। রাউজান প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ সভাপতি নেজাম উদ্দিন রানা,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এম কামাল উদ্দিন, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ ১১ নং পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন শাখার সভাপতি আলহাজ্ব শামসুল আলম সওদাগর, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ ১১ নং পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি মুহাম্মদ শফিউল আজম কোম্পানি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শফিউল আলম, গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ উরকিরচর ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মফিজুল আলম শাহ, সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিম,মুহাম্মদ আব্দুল হক শিকদার প্রমূখসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে মুহাম্মদ শাহ আলম, মুহাম্মদ নাছের, মুহাম্মদ এসকান্দর, জসিম উদ্দিন,মুহাম্মদ ইমন, মুহাম্মদ রফিক,মুহাম্মদ রাসেল,মুহাম্মদ এরশাদ,মুহাম্মদ সকিবসহ ইউনিয়ন ও ইউনিট শাখার কর্মকর্তা, সদস্যসহ ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা উপস্থিত ছিলেন। মিলাদ মাহফিল উপলক্ষে ব্যাপক সাজসজ্জা করা হয়। বাদে আছর খতমে গাউছিয়া শরীফ ও ইসলামি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়। বাদে মাগরিব মিলাদ মাহফিল শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আখেরি মোনাজাত ও তাবরুক বিতরণ করা হয় ।বক্তারা বলেন, নবুয়তের প্রাপ্তির বহু আগেই রাসূল (স.) আল-আমিন উপাধি পেয়েছিলেন। আমানতদারী ও বিশ্বস্ততায় তিনি ছিলেন অনন্য। এছাড়াও তিনি তাঁর সমগ্র জীবনজুড়েই দুর্বল ও ন্যায়ের পক্ষে ছিলেন৷ তিনি বলেছেন আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং মাপে কম দিতে নিষেধ করেছেন। সেই শিক্ষার আলোকে প্রকাশনা শিল্পকেও সততা ও সমতার ভিত্তিতে গড়ে তুলতে হবে। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সামগ্রিক উন্নতি ও কল্যানে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে।
সম্পর্কিত
মহানবী (সা:)”র আদর্শ যাদের ভিতরে রয়েছে ,তারা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে না
পড়া হয়েছেঃ ২৩ ডেস্ক নিউজ, চট্টলা প্রতিদিন : চিকদাইরে হাজী চাঁন মিয়া সারাং জামে মসজিদ পরিচালনা পরিষদ ও এলাকাবাসীর যৌথ…
দক্ষিন রাউজানে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
পড়া হয়েছেঃ ১৭ নিজস্ব প্রতিবেদক, রাউজান : রাসুলুল্লাহ (সা:)কে কটূক্তিকারী ভারতের মহারাষ্ট্রের হিন্দু পুরোহিত রামগিরি মহারাজ এবং তাকে সমর্থনকারী বিজেপি…
বিশ্বের দরবারে সাম্য-সম্প্রীতি প্রতিষ্টায় তরিক্বত চর্চার বিকল্প নেই- সৈয়দ মুজিবুল বশর মাইজভান্ডারী
পড়া হয়েছেঃ ৪৮৯ নিজস্ব প্রতিবেদক, ফটিকছড়ি : মাইজভান্ডার রহমানীয়া মনজিলের সাজ্জাদানশীন সৈয়দ মুজিবুল বশর মাইজভান্ডারী (ম.জি.আ) বলেছেন, বিশ্বে শান্তি ও…